এক নজরে সব টপিক
মানুষ
মানুষ কবিতা Pdf
মানুষ কবিতা টি Pdf ডাউনলোড করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
মানুষ কবিতার মূলভাব
মানুষ কবিতায় কবি সাম্যের গুণগান গেয়েছেন। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে মানুষ জাতি সবার উপরে সে কথাই কবি বুজিয়েছেন। মানব সেবা মহৎ কাজ, ধর্মেও ক্ষুধার্তকে অনুদান দেওয়া স্বীকৃত। কিন্তু মানুষ কবিতায় ক্ষুধার্ত ব্যাক্তিটিকে মন্দিরের পূজারী ও মসজিদের মোল্লা দ্বারা নিগৃহীত করা হয়েছে। সাত দিন না খেয়ে থাকার কথা বলেও তাদের থেকে খাবার পায় নি, বঞ্চিত হতে হয়েছে তাকে। আশি বছর প্রার্থনা না করেও খাবার খেয়ে বেঁচেছিল সে। অথচ মানুষ তাকে ধর্মের নামে, জাতের নামে ভিন্ন ভিন্ন করে দেখে। মসজিদে মন্দিরে মোল্লা পুরোহিতের অধিপত্য চলে। ভজনালয়ে, মসজিদে খোদার ঘরে যারা কপট লাগিয়ে তালা লাগিয়ে দেয় তারা মানবতা ও সাম্যের শত্রু। তাদের প্রতিবাদে প্রতিহত করতে সাধারন মানুষ একদিন শাবল হাতুড়ি নিয়ে এগিয়ে আসবে। আর তাতে পৃথিবীতে মানবতার, সাম্যের জয়ের নিশান উড়বে। আর মানুষকে ঘৃণা করে শুধু ধর্মগ্রন্থ পাঠ, ধর্মের সেবা করা অযৌক্তিক ও অধরমের নামান্তর।
মানুষ কবিতার মূলভাব Pdf
মানুষ কবিতা এর মূলভাব Pdf ডাউনলোড করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
আরো পড়ুন- কাজী নজরুল ইসলাম এর জীবনী
মানুষ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন
নিচে মানুষ কবিতা এর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আছে।
সৃজনশীল -১ । মানুষ কবিতা
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং সৃজনশীল প্রশ্নগুলোর উত্তর দাওঃ
সেইবার কাহলি গ্রামের মানুষ প্রচণ্ড শীতে কাঁপছিল। ভর দুপুর বেলায়ও ঘন কুয়াশায় সূর্যের দেখা নেই। এই শীতে গরিব দুস্থ মানুষের দুঃখের শেষ নেই। এলাকার শিক্ষিত যুবক সোহেল ঢাকায় গিয়ে বন্ধুবান্ধবসহ বিভিন্ন মানুষ থেকে গরম কাপড় সংগ্রহ করে এলাকার গরিব মানুষদের ঘরে পৌঁছে দেন।
ক. কবিতায় কবির মতে কার চেয়ে বড় কিছু নেই?
খ. মানুষের চেয়ে মহিয়ান কিছু নাই কেন?
গ. শিক্ষিত যুবক সোহেল ‘মানুষ’ কবিতার মোল্লা ও পুরোহিত চরিত্রের বিপরীত ভাবটি ধারন করেছেন কীভাবে- ব্যাখ্যা করো।
ঘ. সমাজে সোহেলের মতো যুবকদের মানবিক ও মহৎ কাজ ‘মানুষ’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো।
আরো পড়ুন- চিঠি লেখার নিয়ম বাংলা
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর । মানুষ কবিতা
ক.জ্ঞানঃ কবিতায় কবির মতে মানুষের চেয়ে বড় কিছু নেই।
খ. অনুধাবনঃ মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ জীব হওয়ায় মানুষের চেয়ে মহিয়ান কিছু নাই।
মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব। এই পৃথিবীতে সকল জীবের উপর মানুষের স্থান। মানুষ তার বুদ্ধি দিয়ে পুরো দুনিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করছে। মানুষ বুদ্ধি দিয়েই জয় করছে সবকিছু। তাইতো মানুষ শ্রেষ্ঠ। ধর্ম ও তাই বলে। তাই মানুষের চেয়ে মহিয়ান কিছু নাই।
গ. প্রয়োগঃ উদ্দীপকের সোহেল পরোপকারী কিন্তু ‘মানুষ’ কবিতায় মোল্লা ও পুরোহিত স্বার্থপর হওয়ায় তারা একে অপরের বিপরীত চরিত্রকে ধারন করে।
‘মানুষ’ কবিতায় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সমাজের কিছু অসঙ্গতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। সামর্থ্য থাকার পরেও তারা অসহায় মানুষকে সাহায্য করেনি। খাবার থাকার পরেও খাবার দেয় নি। দয়ামায়া না দেখিয়ে মন্দির থেকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষ হয়েও এমন নিকৃষ্ট কাজ করেছে তারা। তাই কবিতায় কবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন।
উদ্দীপকের যুবক সোহেল শীতের সময় গ্রামের অসহায় মানুষদের গরম কাপড় দিয়ে সাহায্য করেছেন, তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। শহর থেকে বন্ধুবান্ধবের সাহয্য নিয়ে গ্রামবাসীর পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তার এমন কাজে মানুষের কষ্ট লাঘব হয় অনেকখানি। মানবতার সেবা করাই হচ্ছে মানুষের পরম ধর্ম। আর অন্যদিকে ‘মানুষ’ কবিতায় মোল্লা সাহেব খাবা থাকার পরেও খাবার দেয়নি ক্ষুধার্ত মানুষকে। পুরোহিত সাহেব ও দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয়েছেন। তারা এমন অমানবিক কাজ করতে একটুও ভাবেনি। তাই তাদের সাথে উদ্দীপকের যুবক সোহেলের চরিত্রের অমিল বা বিপরীত্য রয়েছে।
আরো পড়ুন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনী
ঘ. উচ্চতর দক্ষতাঃ ‘মানুষ’ কবিতার আলোকে সমাজে সোহেলের মতো যুবকদের মানবিক ও মহৎ কাজ সুন্দর ও দরদী সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
কাজী নজরুল ইসলাম তার ‘মানুষ’ কবিতায় সাম্যের গান গেয়েছেন। তিনি সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানুষকে রেখেছেন। একজন ক্ষুধার্ত মানুষ যখন খাবারের জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন তখন মসজিদের মোল্লা ও মন্দিরের পুরোহিত উভয়েই তালা লাগিয়ে দিয়েছিলেন। তাই কবি তার প্রতিবাদে মসজিদ, মন্দির অর্থাৎ ভজনালয়য়ের তালা ভেঙ্গে ফেলতে বলেছেন। তার মতে মানুষত্বের চর্চা না এইসব লৌকিক ধর্ম চর্চা অর্থহীন।
উদ্দিপকের শিক্ষিত যুবক সোহেল মানবতার সুন্দর একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দেখিয়েছেন। শীতের এই ভয়াবহ সময়ে শীতার্ত মানুষের দুঃখ অনুভব করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাদের জন্য ঢাকায় গিয়ে বন্ধুবান্ধবের কাছে হাত পেতেছেন। সবার থেকে সাহায্য নিয়ে তাদের পাশে এসেছেন। এরপ মানসিকতা সবার প্রয়োজন। এই রকম মানসিকতার লোকই পারে সমাজকে বদলাতে।
ব্যাক্তিগত ও সমষ্টিগত ভাবে চেষ্টা করলে অনেক বড় বড় কাজ সম্পন্ন করা যায়। উদ্দীপকের যুবক সোহেল যে কাজটি করেছেন তা নিতান্তই প্রশংসনীয় এবং অনুকরণীয়। মানুষ যদি এভাবে চিন্তা করত, অসহায় মানুষের অসহায়ত্ব অনুভব করত তাহলে সমাজ আরো সুন্দর হত। সহেলকে অনুসরন করে কবিতায় উল্লেখিত মোল্লা পুরোহিতদের মত লকেরাও যদি মানবিক কাজে এগিয়ে আসতো তাহলে সুন্দর একটা সমাজ উপহার পাওয়া যেত। গড়ে উঠতো একটি সুন্দর ও সুস্থ সমাজ।
আরো পড়ুন- পদ্মা সেতু অনুচ্ছেদ
সৃজনশীল -২ । মানুষ কবিতা
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং সৃজনশীল প্রশ্নগুলোর উত্তর দাওঃ
দেখিনু সেদিন রেলে-
কুলি বলে এক বাবু সাব তারে ঠেলে দিলে নিচে ফেলে,
চোখ ফেটে এলে জ্বল-
এমনি করে কি জগৎ জুড়িয়া খাবে মার দুর্বল?
ক. পথিক পূজারিকে কি বলে ডাক দিল?
খ. মোল্লা সাহেব কেন হেসে কুটি কুটি হয় ?
গ. উদ্দীপকের বাবু সাহেবের আচরনে ‘মানুষ’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো ।
ঘ. উদ্দীপকের কুলি ও ‘মানুষ’ কবিতার ভুখারি পথিকের বঞ্চনা যেন একই সূত্রে গাঁথা- এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর । মানুষ কবিতা
ক. জ্ঞানঃ পথিক পূজারিকে ‘দ্বার খোলো বাবা, খাইনিতো সাত দিন ’ বলে ডাক দিইয়েছিল।
খ. অনুধাবনঃ মসজিদে শিরনি বেঁচে যাওয়ায় মোল্লা সাহেব হেসে কুটি কুটি হয়।
কবিতায় বর্ণিত মল্লা সাহেব একজন স্বার্থলোভী লোক। মসজিদের শিরনি বেঁচে যায় কিনা সেই আশায় ছিল, অবশেষে সব শিরনি বেঁচে যাওয়ায় সে হেসে কুটি কুটি হয় এবং সব নিজের করে নেয়।
আরো পড়ুন- পদ্মা সেতু রচনা
গ. প্রয়োগঃ উদ্দীপকের বাবু সাহেবের আচরনে ‘মানুষ’ কবিতার মল্লা সাহেব ও পুরোহিতের অমানবিক আচরণের দিকটিই ফুটে উঠেছে।
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ‘মানুষ’ কবিতায় এই সমাজের এক শ্রেনীর মানুষ মুখোশ উন্মোচন করে দিয়েছেন। ধর্মের কারনে সবাই মোল্লা ও পুরোহিতদের সম্মান করে শ্রদ্ধা করে। তাই তাদের ও উচিত সবাইকে সমান ভাবে ভালোবাসা সমান চোখে দেখা। কিন্তু তাদের মধ্যে কিছু মানুষ সমাজের অবহেলিত মানুষকে আরো করে। মানবতাবধ নেই সেই কিছু কিছু মানুষের । সামান্য ভিখারিকে অল্প কিছু অন্য দিতেও তারা আগ্রহ দেখায় না।
উদ্দীপকে দেখা যায় এক বাবু সাহেব কুলিদের কুলি বলে অত্যাচার করছে। বাবু নিজেকে কুলিদের থেকে অনেক উঁচু শ্রেনীর মনে করে তাদের উপর অমানবিক কাজ করতে একবারো ভাবেনি। ‘মানুষ’ কবিতায় ও মোল্লা ও পুরোহিতের এরকম অমানবিক কাজ লক্ষ্য করা যায়। সুতরাং উদ্দীপকের বাবু ‘মানুষ’ কবিতার মোল্লা ও পুরোহিতের মতই অমানবিক কাজ করেছে।
ঘ. উচ্চতর দক্ষতাঃ উদ্দীপকের কূলি ও ‘মানুষ’ কিতার ভুখারি উভয়েই সমাজে বিভিন্নভাবে বঞ্চনার স্বীকার।
‘মানুষ’ কবিতায় সাম্যের কবি কাজী নজরুল ইসলাম মানবতার গান গেয়েছেন। তিনি কবিতায় দেখিয়ে দিয়েছেন আমাদের সমাজে উঁচু শ্রেনীর মানুষের কাছে কীভাবে নিচু শ্রেনীর মানুষেরা লাঞ্চিত হয়। কবিতার কবির মতে মানুষে মানুষে এমন বৈষম্য কখনই কাম্য নয়।
উদ্দীপকে দেখানো হয়েছে সমাজের উঁচু শ্রেনীর বাবু কিভাবে একজন কুলি কে নিচে ফেলে দয়েছেন। অহংকারের ফলে মানুষকে মানুষ বলে স্বীকার করে নারাজ তারা। কুলির প্রতি এমন অমানক কাজ সমাজে বাব সাহেবের মত কিছু নিচু মন মানসিকতার লোকেরাই করতে পারে। ‘মানুষ’ কবিতায় ভুখারির প্রতি অবহেলার কারন ও এই ধরনের মনসিকতা।
মানুষ ত মানুষেরই জন্য। কিন্তু এই সত্যকে মাটিচাপা দিয়ে দিয়েছে ‘মানুষ’ কবিতায় বর্ণিত মোল্লা ও পুরোহিত। তারা সাত দিন ধরে না খেয়ে থাকা ভুখারিকে খেতে না দিয়ে নিজেদের স্বার্থ আদায়ের ভাবনায় মগ্ন। মানুষ কতটা নিষ্ঠুর হলে এমন অমানবিক কাজ করতে পারে তা বোঝা যায় তাদের থেকে। উদ্দীপকের বাবু সাহেবও এমন অমানবিক কাজ করেছেন । একজন কুলিকে ঠেলে নিচে ফেলে দিয়েছেন। কতটা অমানবিক হলে আর অহংকারী হলে এমন কাজ করে তার ই প্রমান পাওয়া যায় উদ্দীপকে ও কবিতায়। দুটো ঘটনাই আমাদের সামনে অমানবিক বোধহীনতার দৃশ্যটি ফুটে তুলেছে।
মানুষ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন Pdf
মানুষ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন Pdf ডাউনলোড করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
আরো পড়ুন- শেখ রাসেল রচনা
মানুষ কবিতার বহুনির্বাচনী প্রশ্ন । মানুষ কবিতার mcq
১/ কবি কবিতায় কার জয়গান গেয়েছেন?
ক. মানুষের
খ. সাম্যের
গ. তারুণ্যের
ঘ. শ্রমিকের
উঃ খ. সাম্যের
২/ ‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়।’ এই বক্তব্যের মধ্যে ভুখারির কোন মনোভাবটি ফুটে উঠেছে ?
ক. অসহায়ত্ব
খ. প্রতিবাদী
গ. ফরিয়াদ
ঘ. ক্ষোব
উঃ গ. ফরিয়াদ
৩/ কে স্বপ্ন দেখে আকুল হয়ে ভজনালয় খুলেছিল?
ক. ভুখারি
খ. পূজারী
গ. কবি
ঘ. মোল্লা সাহেব
উঃ খ. পূজারী
৪/ কী বর লাভের আশায় পূজারী ভজনালয় খুলেছিল?
ক. দীর্ঘ জীবন লাভ
খ. দেবত্ব লাভ
গ. অলৌকিক শক্তি
ঘ. অনেক ধন-সম্পদ
উঃ ঘ. অনেক ধন-সম্পদ
৫/ ভুখারি কয়দিন না খেয়েছিল?
ক. ৪ দিন
খ. ৫ দিন
গ. ৬ দিন
ঘ. ৭ দিন
উঃ ঘ. ৭ দিন
আরো পড়ুন- চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
৬/ ভুকারির আকুতি মিনতি শুনে পূজারী কি করেছিল?
ক. পূজা করতে বলে
খ. তাড়িয়ে দেয়
গ. সমবেদনা জানায়
ঘ. সাহায্য করে
উঃ খ. তাড়িয়ে দেয়
৭/ ‘,মানুষ’ কবিতায় মসজিদে শিরনি হিসেবে কি দিয়েছিল?
ক. গোস্ত-রুটি
খ. বাতাসা
গ. জিলাপি
ঘ. খিচুড়ি
উঃ ক. গোস্ত-রুটি
৮/ কেন মোল্লা সাহেব হেসে কুটি কুটি হয়?
ক. ভুখারি চলে যাওয়ায়
খ. পূজারীর আসা পূরন না হওয়ায়
গ. শিরনি বেঁচে যাওয়ায়
ঘ. ভুখারি সাত দিন না খেয়ে থাকায়
উঃ গ. শিরনি বেঁচে যাওয়ায়
৯/ ‘মানুষ’ কবিতায় ভুখারির বয়স কত?
ক. ৫০
খ. ৬০
গ. ৭০
ঘ. ৮০
উঃ ঘ. ৮০
১০/ ‘মানুষ’ কবিতায় কবি কি ভেঙ্গে ফেলতে বলেছেন?
ক. মোল্লা সাহেবের হাত
খ. পূজারীর হাত
গ. ভজনালয়ের তালা দেওয়ার দ্বার
ঘ. মসজিদ মন্দির
উঃ গ. ভজনালয়ের তালা দেওয়ার দ্বার
১১/ ‘সাম্য’ শব্দটির অর্থ কী?
ক. সামান্য
খ. সৌন্দর্য
গ. সমতা
ঘ. সমস্ত
উঃ গ. সমতা
১২/ কবির মতে কে মহীয়ান?
ক. মোল্লা
খ. ভজনালয়
গ. মানুষ
ঘ. পৃথিবী
উঃ গ. মানুষ
১২/ কে পূজারীর মন্দিরের সামনে দাড়িয়ে আছে?
ক. কলাপাহাড়
খ. দেবতা
গ. ক্ষুদার ঠাকুর
ঘ. মোল্লা
উঃ গ. ক্ষুদার ঠাকুর
১৩/ আশি বছর ধরে ভুখারি কি কাজ করেননি?
ক. ভিক্ষা করেনি
খ. মিথ্যা বলেনি
গ. ভাত খায়নি
ঘ. খোদাকে ডাকেনি
উঃ ঘ. খোদাকে ডাকেনি
১৪/ কাকে দেখে মোল্লা সাহেব বিরক্ত হন?
ক. ভুখারিকে
খ. পূজারীকে
গ. কবিকে
ঘ. মোল্লা সাহেবকে
উঃ ক. ভুখারিকে
১৫/ পূজারীকে কে দুয়ার খুলতে বলেছেন?
ক. কবি
খ. ভুখারি
গ. কলাপাহাড়
ঘ. গজনি মাহমুদ
উঃ ক. কবি
১৬/ মানুষের মসজিদ মন্দিরে দাবি নেই কেন?
ক. মানুষ প্রার্থনা না করায়
খ. মানুষ ধর্ম বিরোধী কাজ করায়
গ. মোল্লা পুরুত তালা লাগানোয়
ঘ. ভুখারির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায়
উঃ গ. মোল্লা পুরুত তালা লাগানোয়
১৭/ কলাপাহাড এর প্রকৃত নাম কী?
ক. হরিশচন্দ্র
খ. মাহমুদ
গ. চেঙ্গিস খান
ঘ. রাজকৃষ্ণ
উঃ ঘ. রাজকৃষ্ণ
১৮/ কে গজনির সুলতান ছিলেন?
ক. চেঙ্গিস খান
খ. সুলতান মাহমুদ
গ. রাজনারায়ন
ঘ. কলাপাহাড়
উঃ খ. সুলতান মাহমুদ
১৯/ ‘ঘরে ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি’- কার কথা বলা হয়েছে?
ক. সৃষ্টিকর্তা
খ. মোল্লা
গ. পূজারী
ঘ. কলাপাহাড
উঃ ক. সৃষ্টিকর্তা
২০/ কতবার গজনি মাহমুদ ভারতবর্ষে আক্রমণ করেন?
ক. সতেরো
খ. আঠারো
গ. ঊনিশ
ঘ. বিশউঃ ক. সতেরো
মানুষ কবিতা , মানুষ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর দিয়েছি আপনাদের জন্য। আবার মানুষ কবিতার মূলভাব ও মানুষ কবিতা mcq এর সমাধান ও দিয়েছি। আপনাদের উপকারে পোস্টটি ছড়িয়ে দিন। এবং আপনার মূল্যবান মতামত নিচে জানিয়ে দিন। আরো পস্ট পরতে আমাদের ওয়েবসাইট learn zone থেকে ঘুরে আসুন, ধন্যবাদ।